অর্থনীতিআইন বিচারআত্মহত্যাআন্তর্জাতিকখেলাগল্প-কবিতাতথ্যপ্রযুক্তিদু‍র্ঘটনাধর্মনারী ও শিশু নির্যাতনপড়ালেখাপরিবেশ ও জীববৈচিত্রফরিদপুরবাংলাদেশবিনোদনরাজনীতিসমগ্র খুলনাসমগ্র চট্টগ্রামসমগ্র ঢাকাসমগ্র বরিশালসমগ্র ময়মনসিংহসমগ্র রংপুরসমগ্র রাজশাহীসমগ্র সিলেটসম্পাদকীয়স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাহত্যা
Trending

নগরকান্দার চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের গোপন তথ্য ফাঁস – ১

বিভিন্ন অপকর্ম সহ চাঁদাবাজীর অভিযোগে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক - মিজান বহিষ্কার হোন

মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান এর একাধিক মামলার আসামী ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার জুংগুরদি গ্রামের, মৃত-তারা মাতু: এর পুত্র আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজানুর রহমান, পূর্ব শত্রুতার আক্রশ ধরেই মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান সহ তার বড় ছেলে মো: হাফিজুর রহমান (সহকারি পরিচালক-বিজিবি) এবং ছোট ছেলে মো: হাবিদুর রহমান এর বিরুদ্ধে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দীর্ঘদিন ধরে তার নিজ প্রোফাইলে অকথ্য, অশ্লীন এবং বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করে আসছে।

 

 

উক্ত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজানের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানাতে একাধিক ডায়েরী এবং একাধিক মামলা রয়েছে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজানের আপন বড় ভাই একাধিক মামলার আসামী জারজিস এর ছত্র ছায়ায় চলছে মিজানের কু-কর্ম। আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজান পূর্বে এবং বর্তমানে সরকারী বিরোধী অনেক অপকর্ম করেছে এবং বর্তমানেও করে যাচ্ছে, প্রধান মন্ত্রী বরাবর সমস্ত প্রমাণ সহ পাঠানো হয়েছে।

সাংবাদিকতা পড়ালেখা না করেও, বিভিন্ন পত্রিকার কার্ড গলায় ঝুলিয়ে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে থাকেন, একাধিক সরকার বিরোধী মামলার আসামী জারজিস এর আপন ছোট ভাই এই মিজান। উক্ত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজানের চাঁদাবাজি এবং বিভিন্ন অপকর্মের কারনে, তাকে দৈনিক ‘একুশের বানী’ পত্রিকা থেকে গত ২০১৩ইং সালে স্ট্যাফ রিপোর্টার থাকাকালিন সময়ে, বিভিন্ন অপকর্ম সহ চাঁদাবাজীর অভিযোগে গত ১ সেপ্টেমবর ২০১৪ইং তারিখে উক্ত মিজানুরকে একুশের বাণী পত্রিকা থেকে বহিষ্কার করে, তার ছবি সহ পত্রিকায় ছাপিয়ে প্রচার করে, সম্পাদক আশরাফ।

বিভিন্ন অপকর্ম সহ চাঁদাবাজীর অভিযোগে গত ১ সেপ্টেমবর ২০১৪ইং তারিখে উক্ত  আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজানুর রহমানকে একুশের বাণী পত্রিকা থেকে বহিষ্কার করা হয়।
নিচের ছবিটি দেখুন………………

 

 

‘সাংবাদিকতা বা সাংবাদিক কাকে বলে’ এর নূন্যতম কান্ডজ্ঞান মিজানের না থাকলেও নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে স্বার্থ হাসিল করার ধান্দায় সে এত চটুল, প্রতারণার আশ্রয় নেয় যে তাদের কাছে সকল সাংবাদিক গণমাধ্যম কোণঠাসা। এমন ভাবে সে নিজেকে উপস্থাপন করে যে, তার ভাবসাব দেখলে মনে হবে দেশের সকল গণমাধ্যম তাদের কথায় উঠবস করে।

আসলে এসব পাকনা কথা তারাই বলে যারা প্রকৃত অর্থে মিথ্যাবাদী, ভুয়া অপসাংবাদিকতা করছে। উক্ত মিজান আবার গোষ্ঠী সৃষ্টি করে সাধারণ জনগণকে হুমকি-ধামকির উপরে রাখে। এইসব অপদার্থদের প্রতিহত করার জন্য আইন প্রণয়ন হয়েছে। প্রতিহত করতে হবে শিগগিরই। সাংবাদিকতা পড়ালেখা করে, নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিচ্ছে, এমন ব্যক্তিদের প্রতিহত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার আইন জারি করেছে।

সঠিক তথ্য পেলে এসব ভুয়া ও অশিক্ষিত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তথা প্রশাসন। সাধারণ জনগণ বুঝে গেছে, ‘কাক ময়ূূরপুচ্ছ লাগালে ময়ূর হয়ে যায় না।’ যার ভিতরে আলো নেই তার বাহিরের বেশভূষায় সাধারণকে আকৃষ্ট করার বৃথা চেষ্টা করে লাভ কি!

 

আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক – মিজানের পরিচয়:
ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার জুংগুরদি গ্রামের, মৃত-তারা মাতু: এর পুত্র মিজানুর রহমান। লেখাপড়া ঠিকমত না জানলেও কখনও নিজেকে বড় মাপের সাংবাদিক, কখনও নগরকান্দা প্রেসক্লাবের বড় মাপের রিপোর্টার, কখনও আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংবাদিক। উক্ত মিজানের আপন বড় ভাই একাধিক সরকার বিরোধী মামলার আসামী জারজিস এর ছত্র ছায়ায় চলছে মিজানের কু-কর্ম। দেশবাসির একটাই প্রশ্ন: সাংবাদিকতা পড়াশোনা না করেই, কি করে উক্ত মিজান নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে থাকেন।

মিজানের সাংবাদিক হওয়ার গল্প:

একাধিক সুত্রে জানা যায়, উক্ত আওয়ামী লীগ নেতা ও চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান পূর্বে ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার ফুলসুতি বাজারে স্কুলের বইয়ের দোকান দিয়েছিলেন এবং পাশাপাশি বিভিন্ন হোমিওপ্যাথি ওষুধ বিক্রি করতেন। পড়াশোনা ঠিকমত না করলেও তিনি হোমিওপ্যাথি ওষুধ বিক্রি করাতে, এলাকার অনেকে তাকে হাতুড়ি মিজান ডাক্তার নামেও চিনতো।

অপরদিকে ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার ফুলসুতি ইউনিয়নের সলিথা গ্রামের, মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান শরনাপন্ন হন উক্ত মিজান। এর মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমানের হাত-পা দীর্ঘদিন ধরে এবং ব্যাগ টেনে বেড়াতেন মিজান। দীর্ঘদিন পর উক্ত মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান মিজান কে, ঢাকা থেকে প্রকাশিত, দৈনিক ‘একুশের বানী’ পত্রিকা থেকে গত ২০১৩ইং সালে স্ট্যাফ রিপোর্টার এর কার্ড এনে দেন। সাংবাদিকতার কার্ড পেয়ে বিভিন্ন জায়গাতে গোলায় কার্ড ঝুলিয়ে উক্ত মিজান নিজেকে বড়মাপের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করে বেড়াতেন।

মিজানের চাঁদাবাজি এবং বিভিন্ন অপকর্মের তথ্য দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার সম্পাদক আশরাফ সরকার হাতে পাওয়ার পর, গত ১ সেপ্টেমবর ২০১৪ইং তারিখে উক্ত মিজানুরকে একুশের বাণী পত্রিকা থেকে বহিষ্কার করে, তার ছবি সহ পত্রিকায় ছাপিয়ে প্রচার করে, সম্পাদক আশরাফ।মিজানের চাঁদাবাজির খবর সারা বাংলাদেশের সব জায়গাতে ছড়িয়ে পড়ে।

বন্ধ হয়ে যায় মিজানের সাংবাদিকতার নামে চাঁদাবাজি। অতপর চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান ক্ষিপ্ত হয়ে, মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমানকে দোষারোপ করে এবং দৈনিক জনতা এবং ফরিদপুর থেকে প্রকাশিত ‘দৈনিক কুমার’ পত্রিকায় মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে, মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করে। অপরদিকে মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান, দৈনিক জনতা এবং দৈনিক কুমার পত্রিকার সম্পাদক সহ একাধিক ব্যক্তির নামে ঢাকা সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের করেন।

ঢাকা সিএমএম আদালতে সিআর মামলা নং ৭৪/২০১৫ইং, মামলাটির তদন্তে সত্য প্রমানিত হওয়ায় এখনও চলমান রয়েছে। এরপর মিজান পূনরায় মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমানের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে তার নিজ প্রোফাইলে, উক্ত মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান সহ তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা, বানোয়াট সংবাদ একের পর এর প্রকাশ করতে থাকে।

অপরদিকে চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান, মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমানের বড় ছেলে মো: হাফিজুর রহমান (সহকারি পরিচালক-বিজিবি) এবং ছোট ছেলে মো: হাবিদুর রহমান’সহ তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দীর্ঘদিন ধরে তার নিজ প্রোফাইলে অকথ্য, অশ্লীন এবং বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করায়, উক্ত ঘটনায়, মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান ফরিদপুর কোর্টে গত ৭ সেপ্টেমবর ২০২১ইং, ৫ কোটি টাকার মানহানি মামলা করেছেন (মামলা নং নগরকান্দা সিআর-১৬৭/২১ ) । উক্ত মামলার তদন্ত রিপোর্টে মিজানের বিরুদ্ধে আসে।

সহকারী পরিচালক (বিজিবি)- মো: হাফিজুর রহমানের বক্তব্য:

উক্ত চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের প্রসংগে কথা হয়, সহকারী পরিচালক (বিজিবি)- মো: হাফিজুর রহমানের সাথে। তিনি বলেন, চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা মো: হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দিপীকা নামের এক মেয়েকে দিয়ে মিথ্যা ধর্ষণের মামলা দেন। পরবর্ত্বীতে মিজান ৫০ হাজার টাকা দাবি করে মিথ্যা মামলাটি তুলে নিবে। পরবর্ত্বীতে মিজান ৩ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে বলে, ৩ লাখ টাকা না দিলে মিথ্যা মামলাটি তুলবো না। মিজানের চাঁদা দাবীর টাকা দিতে অস্বীকার করলে, সে আমার নামে মিথ্যা সংবাদ ফেইসবুকে প্রকাশ করছে। চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের সাথে সমস্ত আলাপ কল রেকর্ড করা রয়েছে। অপরদিকে চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে, ডিজি (বিজিবি) বরাবর মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। আমি সমস্ত প্রমাণাদী ডিজি স্যারের কাছে গিয়ে দিয়েছিলাম এবং চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণ হওয়ায়, বিজিবি বাহিনী থেকে চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জন্য আদেশ দিয়েছেন। আমি উক্ত চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি। সাইবার ক্রাইম মামলার কাজ চলছে, খুব তারাতারি চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজান বুঝতে পারবে।

মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান বক্তব্যনুযায়ী-
চাঁদাবাজ সাংবাদিক মিজানের বিরুদ্ধে
সমস্ত ডায়েরী এবং মামলার তথ্য নিচে দেওয়া হল:

অভিযোগ প্রসংগ মুক্তি’যোদ্ধা সাংবাদিক মো: হাবিবুর রহমান বলেন: (১) মিজানুর রহমান মিজান গত ২০১৩ইং সালে স্ট্যাফ রিপোর্টার থাকাকালিন সময়ে, বিভিন্ন অপকর্ম সহ চাঁদাবাজীর অভিযোগে গত ১ সেপ্টেমবর ২০১৪ইং তারিখে উক্ত মিজানুরকে একুশের বাণী পত্রিকা থেকে বহিষ্কার করে, তার ছবি সহ পত্রিকায় ছাপিয়ে প্রচার করে, সম্পাদক আশরাফ। ঐ সময় আমি উক্ত পত্রিকার বার্তা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।

উক্ত আশরাফ সরকারের একাধিক মেয়েদেরকে ধর্ষণ করার যথেষ্ট প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। মিজানকে বহিষ্কার করার বিষয়ে, আমাকে সন্দেহ করে এবং তারপর থেকেই সে আমাকে সহ আমার পরিবারের সকলের বিরুদ্ধে, মিজানের ব্যক্তিগত ফেসবুক (আইডিতে) বিভিন্ন মিথ্যা এবং মানহানিকর অপবাদ প্রচার করে। তাকে সহ তার সহযোগী আবুল হাশেম হাসমত গংদের বিরুদ্ধে আমি আদালতে মামলা করি।

যাহা নিম্নে উল্লেখ করা হল। ঢাকা সিএমএম আদালতে সিআর মামলা নং ৭৪/২০১৫ইং, ঢাকা সিএমএম আদালতে সিআর অপর মামলা নং ৪৪৩/২০২০, ফরিদপুর আদালতে সি.আর মামলা নং ২৭০/১৯ইং, ফরিদপুর আদালতে অপর সিআর মামলা নং ১৪৮/২০২০ইং, ফরিদপুর আদালতে সিআর মামলা নং ১৬৭/২০২১ইং।

এছাড়া উক্ত মিজানের বিরুদ্ধে ফরিদপুরের নগরকান্দা থানায় ডায়েরী করি, নং (৩৫৬) তাং ৮-৪-২০১৭ইং, অপর ডায়েরী নং (৯৩৯) তাং ২৫-৮-২০২০ইং, অপর ডায়েরী নং (৯৫০) তাং ১৬-৭-২০১৫ইং ভাংগা থানার ডায়েরী নং (১৫) তাং ১-৫-২০১৯ইং অপর ঢায়েরী নং (১২৯৪) তাং ১৬-৮-২০১৮ইং।

অপর ডায়েরী নং (১৩৪৫) তাং ১৯-২-২০১৭ইং অপর ডায়েরী নং (৯৫০) তাং ১৬-৭-২০১৫ইং, অপর ডায়েরী নং (৯৮) তাং ২-৯-১৯ইং, ঢাকা পল্টন থানার ডায়েরী নং (৭২২) তাং ২২-৯-২০১৯ইং, অপর ডায়েরী নং (১৪১০) তাং ২৩-১-২০১৪ইং অপর ডায়েরী নং (১৪১০) তাং ২৩-১-২০১৫, অপর ডায়েরী নং (৩৫৪) তাং ৬-২-২০১৫ইং। অপর ডায়েরী নং (১৭৬৬) তাং ২৭-৫-২০০৭ইং, অপর ডায়েরী নং (৯৬) তাং ২-২-২০১৫ইং, অপর ডায়েরী নং (১৩৪৮) তাং ২১-৩-২০১৫ইং, অপর ডায়েরী নং (৭৪৪) তাং ১২-৬-২০১৮ইং ঢাকা রমনা থানার ডায়েরী নং (৯১৬) তাং ১৪-৬-২০১৮ইং, ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় ডায়েরী নং (১৩৭৯) তাং ৩১-৮-২০১৯ইং।

উক্ত মিজানের বিরুদ্ধে মামলা করার পরও আমাকে সহ আমার স্ত্রী এবং আমার সকল সন্তানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তীহিন অপবাদ বর্তমানেও তার ফেইসবুকে প্রচার করে আমার পরিবার সহ বিজিবি বাহিনী এবং আমার সন্তান বিজিবি অফিসারের সুনাম ক্ষুন্ন করছে। এছাড়া একুশের বাণী পত্রিকার রিপোর্টার ফারহানা সুচিত্রা খান দিপীকার চাঁদাবাজী, দেহ ব্যবসা, তার গর্ভের আড়াই মাসের অবৈধ গর্ভপাত ঘটানোর জন্য তাকেও উক্ত পত্রিকা থেকে বহিস্কার করে সম্পাদক আশরাফ।

বর্তমানে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এবং মহিলা বিষয়ক রহস্য জনক কারনে, সম্পাদক আশরাফ বর্তমানে উক্ত মিজান এবং উক্ত দিপীকার সাথে মিলে, আশরাফও আমার বিরুদ্ধে তার ফেইসবুকেও মিথ্যা অপবাদ প্রচার করছে। এছাড়া তৎকালিন বিডিয়ার পিলখানায় গোলাগুলিতে বিডিয়ার অফিসার মারা যাওয়ার ঘটনায়, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ি করে, ঐ সময় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকায় প্রকাশ করে, সরকারের সুনাম ক্ষুন্ন করে। এছাড়া উক্ত দিপীকা সিলেট, পাবনা ও খুলনা, ঢাকা সহ বিভিন্ন জনের সাথে দেহ ব্যবসা করে এবং আড়াই মাসের অবৈধ গর্ভপতি হলে, হাসাপালে (এমআর) করার ঘটনাও দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকায় ফলাওভাবে প্রকাশ হয়।

এছাড়া সুচিত্রা খান দিপীকার ধর্ষণ এবং গর্ভপাতের বিষয়ে, দিপীকার নিজের বক্তব্য আমার কাছে রেকর্ড ধারন রয়েছে। যে কারনে সুচিত্রা খান দিপীকা এবং উক্ত মিজান এবং উক্ত আবুল হাশেম (হাসমত) সংঘ বদ্ধ হয়ে, সুচিত্রা খান দিপীকা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে। যাহার অর্থ দিয়ে সর্ব প্রকার সহযোগিতা করছে আসামী মিজান। এছাড়া উক্ত আবুল হাসেম হাসমত আমার কাছ থেকে ৩০,০০০ টাকা নিয়ে আত্মসাত করে এবং যৌথ বাহিনীর সময়, মাঝারদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহিদ এবং নগরকান্দার আহাদ সাংবাদিক এর ছোট ভাই মারুফের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করে, যৌথ বাহিনী দিয়ে আটক করাইয়া নির্যাতন করায় এই হাসমত।

উক্ত হাসমতের বিরুদ্ধে গত ৮-১-২০২০ইং তারিখে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, আইজিপি, ডিআইজি, জেলা প্রশাসক ফরিদপুর বরাবর লিখিতভাবে আবেদন করি। এছাড়া হাসমতের বিরুদ্ধে আমি নগরকান্দা থানায় কয়েকটি ডায়েরী করি। যাহা নগরকান্দা থানায় ডায়েরী নং (৩৫৬) তাং ৮-৪-২০১৭ইং, অপর ডায়েরী নং (১২৯০), তাং ৩১-৮-২০১০ইং, অপর ডায়েরী নং (৬৪৯), তাং ১৭-৯-২০১০ইং। উক্ত হাসমতের সহ উক্ত সুচিত্রা খান দিপীকার ছবি সহ দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকায় একাধিক সংবাদ প্রকাশ হয়।

উল্লেখ্য যে, উক্ত সম্পাদক আশরাফ একুশের বাণীর প্যাডে, উক্ত দিপীকা এবং মিজানের বিরুদ্ধে নগরকান্দা থানার ওসি বরাবর, লিখিত ভাবে আবেদন করেন যে, সুচিত্রা খান দিপীকা বহুরূপী চরিত্রহীন মেয়ে, সে মিজানের বাড়িতে ৩দিন রাত্রি যাপন করে, মিজান এবং সুচিত্রা খানের দেহ ব্যবসা এবং তার গর্ভের অবৈধ সন্তান গর্ভপাত ঘটানো সহ তার চাঁদাবাজী আর সমাজ ও আইন বিরোধী কু-কর্মের কারনেই সুচিত্রা খান দিপীকা পত্রিকা থেকে বহিস্কার করা হয়, চরিত্রহীন দিপীকা মিজানকে সাথে করে, নগরকান্দা থানায় গিয়ে হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে। সম্পাদক আশরাফ গত ২৫-৮-২০২১ইং তারিখে, ওসি বরাবর এই আবেদন করে। আবেদনের কপি এসপি ফরিদপুরকে দেয়া হয়।

পরবর্ত্বীতে একাধিক সরকার বিরোধী মামলার আসামী “জারজিস “এর গোপন তথ্য নিয়ে হাজির হবো এবং দেহব্যবসায়ী “দিপীকার” গোপন তথ্য নিয়ে বিশেষ সংবাদ প্রকাশ করা হবে।

 

 

Facebook Comments

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button